Wednesday, September 26, 2018

জুডোর ইতিহাস (Timeline)

১৫৩২      জুজুৎসুর অন্যতম পূর্বসূরি Takenouchi-rye সৃষ্টি হয়।

১৮৬০     এর ২৮ অক্টোবর জিগারো কানো Mikage (জাপানের একটি স্থান) জন্মগ্রহণ করেন।

১৮৮২      জিগারো কানো Eisho-ji মন্দির প্রাঙ্গণে Kodokan Judo স্থাপন করেন।

১৮৮৪      Kodokan এর বার্ষিক ক্রীড়া অনুষ্ঠানে মার্শাল আর্টের ঐতিহ্যবাহী ধারা Gantanshiki,                              Kagamibiraki shiki, Kangeiko, Tsukinami shiai ও Kohaku shiai অন্তর্ভুক্ত হয়। এ সময়                          থেকে ১৮৮৭   সাল এর মধ্যে Nage no kata ও Katame no Kata সৃষ্টি করা হয়।

১৮৮৭       এ সালে জুডোর তিনটি কাতা সৃষ্টি করা হয়; কাতা তিনটি হল Jo no Kata, Go no Kata ও                         Itsutsu no Kata

১৮৯৫       Gokyo no Waza কাতা সৃজিত হয়।

১৯৩০        প্রথম সমগ্র জাপান জুডো প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়।

১৯৩৮      জিগারো কানো ১২তম অলিম্পক টোকিওতে আয়োজনের প্রস্তাব নিয়ে আন্তর্জাতিক                           অলিম্পিক কমিটির মিটিং যোগদান করতে কায়রোতে যান।  ওখান থেকে Hikawamaru                        জাহাজে করে ফেরার সময় তিঁনি নিউমোনিয়া আক্রান্ত হন ও ৪মে জাহাজেই পরলোক                          গমন করেন।

১৯৪৫         দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের এ ক্রান্তিকালে স্কুল কলেজ ও ইনিস্টিটিউটগুলোতে সকল ধরনের                              মার্শাল  আর্ট চর্চা নিষিদ্ধ করা হয়।

১৯৪৮        দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরে প্রথম সমগ্র জাপান জুডো প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়।

১৯৪৯        সমগ্র জাপান জুডো ফেডারেশন গঠিত হয়।

১৯৫০       জুডোর উপর দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধকালীন সময়ে আরোপিত নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়া হয়।

১৯৫১        আন্তর্জাতিক জুডো ফেডারেশন যাত্রা শুরু করে।

১৯৫২       সমগ্র জাপান জুডো ফেডারেশন ও আন্তর্জাতিক জুডো ফেডারেশন সংযুক্ত হয় ও                                কোডোকানের প্রেসিডেন্ট Risei Kano আন্তর্জাতিক জুডো ফেডারেশন এর প্রেসিডেন্টের                       দায়িত্বভার গ্রহণ করেন।

১৯৫৬       একুশটি দেশের অংশগ্রহণে টোকিওতে প্রথম বিশ্ব জুডো প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়।

১৯৬৪       অবশেষে জুডো অলিম্পকে জায়গা করে নেয় (১৮তম অলিম্পক, টোকিও)। এই                                 অলিম্পকে তিনটি ওজন শ্রেনী ( Lightweight,  middleweight & heavyweight) ও  একটি                      উন্মুক্ত শ্রেনীর আওতায় প্রতিযোগিতা হয়। এটাই প্রথম আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতা যেখানে                     এ   ধরনের ক্যাটাগরি ব্যাবহার করা হয়।

১৯৬৭        আন্তর্জাতিক জুডো ফেডারেশন জুডো  খেলার নিয়মকানুন প্রনয়ন করে।

১৯৭৬       মন্ট্রিয়ল অলিম্পকে Koka কে সর্বপ্রথম জুডো খেলার অন্তর্ভুক্ত করা হয়।

১৯৭৯         প্যারিসে অনুষ্ঠিত ১১তম বিশ্ব জুডো প্রতিযোগিতায় প্রথমবারের মত সাতটি ওজনশ্রেনী (                     -৬০, -৬৫, -৭১, -৭৮, -৮৬, -৯৫ ও + ৯৫ কেজি ) ও  একটি উন্মুক্ত ওজনশ্রেনীতে (৯৫+                          কেজি) খেলা হয়।

১৯৮৮        সিউল অলিম্পিকে উন্মুক্ত ওজনশ্রেনী বাদ দেওয়া হয় ও একটি নারীদের জুডো প্রদর্শনীর                     হয়।

১৯৯৮       কলম্বিয়ায় অনুষ্ঠিত বিশ্ব যুব প্রতিযোগিতা সম্পূর্ণ নতুন ওজন শ্রেনীতে ( বালক: - ৬০,                          -৬৬, -৭৩, - ৮১, - ৯০, -১০০, +১০০ কেজি,  বালিকা: -৪৮, -৫২, - ৫৭, - ৬৩, - ৭০, - ৭৮                       + ৭৮ কেজি)  খেলা পরিচালিত হয়।

২০১১        প্রথমবারের মত ২৮ অক্টোবর (জুডোর প্রতিষ্ঠাতা জিগারো কানোর জন্মদিন) বিশ্ব জুডো                       দিবস IJF এর সকল সদস্য দেশে পালিত হয় ও প্রতিবছর দিবসটি পালনের সিদ্বান্ত্ব নেওয়া                     হয়।

২০১২       লন্ডন অলিম্পকের পর জুডো অলিম্পকের C Catagory র  ইভেন্ট হিসেবে উন্নিত হয়।

২০১৬      অতীতের সকল রেকর্ড ভেঙে দিয়ে রিও অলিম্পকে ১৩৬ দেশের মোট ৩৯০জন জুডোকা                  অংশগ্রহণ করে।



References: 

1. Kawamura, T., & Daigo, T. (2000). Kodokan New Japanese-English Dictionary of Judo. Tokyo, Japan: The Foundation of Kodokan Judo Institute.  pp. 142-143. 


Wednesday, September 19, 2018

Tuesday, September 18, 2018

জুডো বেল্টের ধারনা ও ক্রমবিকাশ (প্রথম পর্ব)

ড. জিগারো কানো জুডো প্রচলন করার আগে প্রচলিত মার্শাল আর্টে কোন কিউ ও ড্যান ধারনা প্রচলিত ছিল না। তবে প্রশিক্ষণার্থীদের সার্টিফিকেট বা অন্য কিছু দিয়ে তাদের দক্ষতার স্বীকৃতি দেওয়া হত। কানোই সর্বপ্রথম দক্ষতা অনুযায়ী মর্যাদার ক্রমবিন্যাস বা Rank System চালু করেন এবং তাঁর দুই বর্ষীয়ান শিষ্য Shiro Saigo ও Tsunijino Tomita কে ১৮৮৩ সালে ব্লাকবেল্ট প্রথম ড্যান প্রদান করেন। আশ্চর্যজনকভাবে সত্য যে এর পূর্বে ব্লাকবেল্ট (প্রশিক্ষক স্তর) ও অন্য বেল্টের মধ্যে বাহ্যিকভাবে পৃথকীকৃত কোন চিহ্ন ছিল না। কানো ১৮৮৬ সালে প্রশিক্ষণার্থীদের দুই ভাবে ভাগ করেন, ১) যারা ব্লাকবেল্ট অর্জন করেছে ও এদের সমন্বিতভাবে Yudansha নামে অভিধা দেন। ২) যারা এখনো ব্লাকবেল্ট অর্জনের পথে আছে ও এদের Mudansha নামে অভিহিত করেন।


Picture: Kimono


তখনো পর্যন্ত আধুনিক জুডো গি (পোশাক) ও বেল্টের ধারনা কানোর মাথায় আসেনি। জুডোকারা তখন Kimono নামে পোশাক ও প্রশস্ত বেল্ট কোমরে পরে প্রাক্টিস করত। ১৯০৭ সালে কানো আধুনিক জুডো গি ও বেল্ট প্রচলন করেন। কিন্তু তখনো শুধুমাত্র সাদা ও কালো বেল্ট ছাড়া অন্যবেল্টের পরা শুরু হয়নি। জুডোর এ সাদা পোশাক নিরহংকারীতা, প্রকৃতিজাত ভারসাম্যাবস্থা ও পবিত্রতা নির্দেশ করে যাতে কোন সামাজিক স্তরবিন্যাসের চিহ্ন নাই, সবাই সমান। সাদা বেল্টের সাথে কালো বেল্ট বৈপরীত্যের মেরু বা In and Yo কে প্রতিনিধিত্ব করে। ছাত্ররা শূন্য হতে শুরু করে ও জ্ঞান দ্বারা পূর্ণ হয়।


Picture: In and Yo 
(To understand the real meaning please search on the internet ) 
১৯৩০ সালের দিকে উচ্চতর দক্ষতা সম্পন্ন ৬ষ্ঠ, ৭ম ও ৮ম ডিগ্রি ব্লাকবেল্টদের স্বীকৃতি দেওয়ার জন্য কানো সাদা ও লাল রঙের প্যানেলের সমন্বয়ে একটি বিশেষ বেল্ট প্রচলন করেন যাকে Kohaku Obi বলা হয়। এ Kohaku Obi সাধারনত বিশেষ অনুষ্ঠানে পরা হয়। ১৯৪৩ সালে কোডকান ৯ম ও ১০ম ডিগ্রি ব্লাকবেল্টদের জন্য লালবেল্ট চালু করে। তবে এটি ঐচ্ছিক, ঐ মর্যাদার কেউ চাইলে এটি পরতে পারে। জুডোকার মর্যাদা শুধ্যমাত্র ১০ম ডিগ্রিতেই সীমাবদ্ধ নয়। কানোর ভাষায় কেউ যদি ১০ম ডিগ্রি অর্জন করে তাহলে তাকে একাদশ ডিগ্রিতে উন্নীত না করার কোন কারন নেই। উল্লেখ্য এখন পর্যন্ত ১৫ জন ১০ম ডিগ্রি পেয়েছেন।

Picture: Kohaku Obi

জাপানের বাইরে যখন জুডো প্রচলন লাভ করে তখনই মূলত Mudansha দের জন্য বিভিন্ন রঙের বেল্টের ধারনা শুরু হয়। আর এজন্য সকলে Mikonosuke Kawaishi কে কৃতিত্ব দিয়ে থাকেন। তিঁনি যখন ১৯৩৫ সালে ফ্রান্সের প্যারিসে জুডো শেখাতে শুরু করেন তখন ভাবেন যে এ পাশ্চাত্যে যদি দক্ষতা অনুযায়ী শ্রেনী বোঝাতে বিভিন্ন বেল্ট দেওয়া হয় তবে শিক্ষার্থীরা এর প্রতি বেশী আকৃষ্ট হবে ও মনোযোগ ধরে রাখবে ও স্বীকৃতিতে প্রেষণা বাড়বে। আর এ বেল্টের রঙগুলো হল সাদা, হলুদ, কমলা, সবুজ, নীল ও বাদামী।

Picture: Mikonosuke Kawaishi 
(13 August 1899 – 30 January 1969) 

জুডোর এ পোশাক ও বেল্টের ধারনা পরবর্তীতে বিভিন্ন ঘরনার মার্শাল আর্ট যেমন কারাতে, Aikido তে ছডিয়ে পড়ে ও এগুলো তাঁরা নিজেদের সুবিধামত সংস্কার ও পরিমার্জন করে ব্যবহার করতে শুরু করে।
মার্শাল আর্টের ব্লাকবেল্ট সম্পর্কে নানা কিংবদন্তী চালু রয়েছে।(মার্শাল আর্টের ইতিহাসের তুলনায় এ ব্লাকবেল্টের ইতিহাস একেবারেই নতুন।) প্রচলিত মিথের মধ্যে সবচেয়ে বেশী যেটা শোনা যায় তা হল শিক্ষার্থীরা ঐতিহ্যগতভাবে সাদা বেল্টেই শুরু করত, কালপরিক্রমায় তা ময়লা হয়ে ধূসর হয়ে বাদামী রঙে পরিনত হত। তারপর একসময় আরো আস্তারণ পড়ে কালো রঙে রূপান্তরিত হত। আর এ রঙই তাঁর দীর্ঘকালের সাধনা ও দক্ষতার ধ্বজা হিসেবে দেখা হত। এ লোককথা কতটুকু সত্য তা নির্ণয় করা সম্ভব হয়নি তবে একথা সত্য যে প্রাচীন মার্শাল আর্টে রঙিন বেল্ট কোনদিনই প্রচলিত ছিল না।
Dr. David Matsumoto তার An Introduction to Kodokan History and Philosophy গ্রন্থে বলেছেন যে সাদা পোশাক ও বেল্ট ব্যবহারের দুটি ঐতিহাসিক ও প্রথাগত মূল্যবোধ জড়িত থাকতে পারে। প্রথমত জাপানী সমাজে সাদা রঙকে পবিত্রতা ও শুচিতার প্রতীক বলে মনে করা হয়। এজন্য সাদা রঙ চিরদিনই তাঁদের কাছে বিশেষ প্রধান্য পেয়ে থাকে। তাই তারা নবীন শিক্ষার্থীদের সরলতা ও নিষ্পাপ অন্তর বুঝাতে সাদা রঙ ব্যবহার করতে পারে।
কালোবেল্ট সম্পর্কে একটি সূত্রহীন কিংবদন্তী বলে যে ড. জিগারো কানো জাপানে প্রচলিত হাইস্কুল সাঁতার প্রতিযোগিতা থেকে এর ধারনা নেন; যেখানে দক্ষ প্রতিযোগীরা কোমরে কালো Ribbon ও নবীন প্রতিযোগীরা সাদা Ribbon পরতো ফলে তাদের সহজে পৃথক করা যেত। এই ঐতিহ্যই কানো কোডকানে নিয়ে আসেন।
এখন প্রশ্ন আসতে পারে উচ্চস্তরের ব্লাকবেল্টরা কেন সাদা ও লাল রঙের স্ট্রাইপ দেওয়া বেল্ট পরেন? Meik Skoss নামের একজন বিখ্যাত মার্শাল আর্ট ঐতিহাসিক বলেছেন যে এর পেছনেও ইতিহাসের দায়বন্ধতা রয়েছে। জাপানীরা সাধারনত দল গঠনের সময় নিজেদের লাল ও সাদা রঙে বিভক্ত করে থাকে। এর পেছনে ইতিহাস হচ্ছে প্রাচীন জাপান সাম্রাজ্যে Genpei War (1180–1185) নামে Genji ও Heiki সম্প্রদায়ের মধ্যে যে বিখ্যাত যুদ্ধ হয় তাতে গেঞ্জি সৈন্যরা সাদা রঙের নিশান ও Heiki সৈন্যরা লাল রঙের নিশান ব্যবহার করেছিল যাতে তাদের সহজে পৃথক করা যায়।
জাপানের সামাজিক স্তরবিন্যাস খুবই স্পর্শকাতর ও একশ্রেণীর লোকজন অন্যশ্রেণীর সাথে ভাবের আদানপ্রদানে খুবই সতর্ক থাকে। জাপানী শাসনব্যাবস্থার Heian Period (794 to 1185) থেকে মর্যাদার এ শ্রেনীকরণ সমাজের সর্বক্ষেত্রে বিস্তার লাভ করে। সে সময়ে আদালতে পদমর্যাদা অনুসারে নানা রঙের ক্যাপ করার রীতি ছিল যা কর্তাব্যক্তির কার্যক্ষমতা নির্দেশ করত ।  Skoss এর মতে এসব প্রশাসনিক ও সামাজিক ঐতিহ্য জুডো বেল্টের রঙ নির্ধারণে ভূমিকা রেখেছে।

References: 
1. Ohlenkamp, N. (2007). The Judo Rank System -Belts.  Retrieved from https://judoinfo.com/obi/  Visited: 18 September 2018
2. Cunningham, D. (2013). Belt Colours and Ranking Systems. Retrieved from
https://web.archive.org/web/20130928214532/http://www.e-budokai.com/articles/belts.htm    
Visited: 18 September 2018

Thursday, August 23, 2018

জুডো কৌশলের শ্রেনীবিভাগ

টেনশনে মানুষ অনেক কিছু ভুলে যায় যেমন BKSP তে আমার সেন্সি Shamsher Alam যখন Ude-hishigi-hiza-gatame এবং Ude-hishigi-waki-gatame করতে বলেছিলেন,  আমি আর বাঁধন দু-দুজন ব্লাকবেল্ট টেকনিক দুটি মনেই করতে পারিনি! যাই হোক ভুল থেকেই ফোটে ফুল। যে দুটি টেকনিক পারি নাই তারা Katame-waza এর অন্তর্গত Kansetsu-waza (Joint Techniques) এর অন্তর্গত। যাতে মোট ১০টি টেকনিক আছে; যার মধ্যে একটি আবার নিষিদ্ধ (Ashi -garami)। কেন নিষিদ্ধ জানি না এবং অন্য সাতটি টেকনিক হলঃ
       ১) Ude-garami
       ২) Ude-hishigi-juji-gatame
      ৩) Ude-hishigi-ude-gatame
      ৪) Ude-hishigi-hara-gatame
      ৫) Ude-hishigi-ashi-gatame
      ৬) Ude-hishigi-te-gatame
      ৭) Ude-hishigi-sankaku-gatame


Picture: Ude-higishi-juji-gatame



Katame-waza / Newaza তে আরো দুই ধরনের টেকনিক আছেঃ
১) Osae-komi-waza (Hold Down Techniques / ম্যাটে প্রতিপক্ষকে চেপে ধরে নিয়ন্ত্রনের কৌশল)  যাতে মোট ১০টি টেকনিক আছে।
২) Shime-waza (Stranging Techniques / শ্বাসরোধী কৌশল) এতে মোট ১২টি কৌশল যার মধ্যে Do-jime কৌশলটি নিষিদ্ধ।

এই শ্রেনীদ্বয়ের sophisticated কৌশলগুলো  হচ্ছেঃ
Osaekomi-waza:
         ১) Kesa-gatame
         ২) Kuzure-kesa-gatame
         ৩) Ushiro-kesa-gatame
          ৪) Kata-gatame
          ৫) Kami-shiho-gatame
         ৬) Kuzure-kami-shiho-gatame
          ৭) Yoko-shiho-gatame
          ৮) Tate-shiho-gatame
          ৯) Uki-gatame
         ১০) Ura-gatame
Picture: Kuzure-kesa-gatame




Shime-waza:
         ১) Nami-juji-jime
         ২) Gyaku-juji-jime
         ৩) Kata-juji-jime
         ৪) Hadaka-jime
         ৫) Okuri-eri-jime
        ৬) Kataha-jime
        ৭) Katate-jime
        ৮) Ryote-jime
        ৯) Sode-guruma-jime
       ১০) Tsukkomi-jime
       ১১) Sankaku-jime
       ১২) Do-jime ( নিষিদ্ধ কৌশল )

Picture: Hadaka-jime

এতো গেলো ম্যাটে চেপে ধরা, শ্বাসরোধ করা, জয়েন্টে লক (Joint Lock)  দেওয়ার কৌশলগুলো। দাড়িয়ে বা  শুয়ে যে ধুপধাপ থ্রো (Throw) করা হয় তাকে বলে Nagewaza. এতে Kodokan স্বীকৃত ৬৭টি ও একটি নিষিদ্ধ (Kawazu-gake) সহ মোট ৬৮টি টেকনিক আছে।  এই কৌশলসমূহকে প্রধানত দুই ভাগে এবং পরে  আবার subdivision করা হয়েছেঃ
১) Tachi-waza (Standing Techniques):  এতে দাড়িয়ে থেকে যে নিক্ষেপগুলো করা হয়; এটা আবার তিনভাগে বিভক্ত।
২) Sutemi-waza: এতে প্রতিপক্ষকে নিক্ষেপ করতে হলে নিজেকেও পাশে, সামনে কিংবা পেছনে পড়তে হয়; এজন্যই এর নাম Sacrifice Techniques.  একে দুই ভাগে ভাগ করা হয়।

এই দুই শ্রেনীর subdivisions গুলো মিলে Nage-waza টেকনিকগুলো মোট পাঁচ প্রকার যার মধ্যে প্রথম তিনটি Tachi-waza এর শ্রেনীবিভাগ ও পরের দুটি Sutemi-waza এর শ্রেনীবিভাগ।

১) Te-waza: এগুলো মূলত হাতের সাহায্যে করা হয় এবং এতে মোট ১৬টি কৌশল আছে।
২) Koshi-waza:  কোমর প্রধান কৌশল এবং ১০টি টেকনিকের সমন্বয়ে গঠিত।
৩) Ashi-waza: যে টিকনিকগুলো পা দিয়ে করা হয় যেমন Hiza-guruma, Osoto-gari. এতে মোট ২১টি টেকনিক আছে।
৪) Yoko-sutemi-waza:যাতে প্রতিপক্ষকে Throw করতে হলে নিজেকেও ডানে বা বায়ে পড়তে হয় যেমন Yoko-gake.  এ ধরনের মোট ১৬টি টেকনিক আছে।
৫) Ma-sutemi -waza: প্রতিপক্ষকে এ ধরনের Throw করতে হলে নিজেকে সামনে বা পেছনে মেরুদণ্ড /পিঠের উপর পরতে/শুতে হয়। তাই এর নাম Spine Sacrifice Throw. এ  ধরনের  মোট পাঁচটি টেকনিক আছে।

এই শ্রেনিবিভাগের অন্তর্গত টেকনিকগুলো হলঃ
Te-waza:
       ১) Seoi-nage
       ২) Ippon-seoi-nage
      ৩) Seoi-otoshi
       ৪) Tai-otoshi
       ৫) Kata-guruma
       ৬) Sukui-nage
       ৭) Obi-otoshi
       ৮) Uki-otoshi
      ৯) Sumi-otoshi
     ১০) Yama-arashi
      ১১) Obi-tori-gaeshi
     ১২) Morote-gari
     ১৩) Kuchiki-taoshi
      ১৪) Kibisu-gaeshi
     ১৫) Uchi-mata-sukashi
     ১৬) Ko-uchi-gaeshi

Picture: Ippon-seoi-nage


Koshi-waza:
       ১) Uki-goshi
       ২) O-goshi
       ৩) Koshi-guruma
       ৪) Tsurikomi-goshi
       ৫) Sode-tsurikomi-goshi
       ৬) Harai-goshi
       ৭) Tsuri-goshi
       ৮) Hane-goshi
       ৯) Utsuri-goshi
       ১০) Ushiro-goshi

Picture: Utsuri-goshi




  Ashi-waza:
      ১) De-ashi-harai
      ২) Hiza-guruma
      ৩) Sasae-tsurikomi-ashi
      ৪) O-soto-gari
      ৫) O-uchi-gari
      ৬) Ko-soto-gari
      ৭) Ko-uchi-gari
      ৮) Okuri-ashi-harai
      ৯) Uchi-mata
      ১০) Ko-soto-gake
      ১১) Ashi-guruma
      ১২) Harai-tsurikomi-ashi
      ১৩) O-guruma
      ১৪) O-soto-guruma
      ১৫) O-soto-otoshi
      ১৬) Tsubame-gaeshi
      ১৭) O-soto-gaeshi
      ১৮) O-uchi-gaeshi
      ১৯) Hane-goshi-gaeshi
      ২০) Harai-goshi-gaeshi
      ২১) Uchi-mata-gaeshi


Picture: Uchi-mata

Yoko-sutemi-waza:
       ১) Yoko-otoshi
       ২) Tani-otoshi
       ৩) Hane-makikomi
       ৪) Soto-makikomi
       ৫) Uchi-makikomi
       ৬) Uki-waza
       ৭) Yoko-wakare
       ৮) Yoko-guruma
       ৯) Yoko-gake
      ১০) Daki-wakare
      ১১) O-soto-makikomi
      ১২) Uchi-mata-makikomi
      ১৩) Harai-makikomi
      ১৪) Ko-uchi-makikomi
      ১৫) Kani-basami
      ১৬) Kawazu-gake (নিষিদ্ধ কৌশল)


Ma-sutemi-waza:
          ১) Tomoe-nage
          ২) Sumi-gaeshi
          ৩) Hikikomi-gaeshi
          ৪) Tawara-gaeshi
          ৫) Ura-nage


Picture: Tomoe-nage


সবশেষে,
নামে কিবা আসে যায়
Throw করলে বোঝা যায়।
ধরা পড়লে জামিন নাই
জুডোর উপর Lock নাই।


References:

1.  Kano, J. ( 1994). Kodokan Judo. Tokyo, Japan: Kodansha International. pp. 55-58.
2. Names of Judo Techniques.  Retrieved from  http://kodokanjudoinstitute.org/en/waza/list/  Visited at: August 20, 2018.



Friday, July 13, 2018

রাজার বাড়ি

রাজা হরিশচন্দ্র!  ছোট বেলায় শোনা কিংবদন্তীর নাম। মা, দিদি, দাদুকে "রাজা হরিশচন্দ্র" পালা শুনে কাঁদতে দেখেছি। "রাজা হরিশচন্দ্র" পালার নাম শুনলেই এলাকার ধুম পড়ে যেত "ওটা দেখতেই হবে।" আজ ট্রেইনিং (যাতে অংশগ্রহণের সকল কৃতিত্ব আমার সেন্সির।) এর ছুটির দিনে ইন্টারনেটে বেড়ানোর জায়গা খুঁজতে গিয়ে কাছাকাছি এ রাজার বাড়ি পেয়ে আর লোভ সামলাতে পারলাম না,  চলেই এলাম। (ফিরিবার সময় জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ মিনারের পাশে  হালকা বনাঞ্চলে  একটি ছেলে প্রেমিকার বোঁচা নাক টানিয়া সোজা করিবার প্রয়াস পাইতেছে দেখিয়া নেশার কথা মনে পড়িয়া যাওয়ার শোকে আপ্লুত হইয়া আর বিশ্ববিদ্যালয়টা ঘুরিয়া দেখি নাই। এই শুক্রবারে তাহার সাথে দেখা করিবার কথা ছিল! )

রাজা হরিশচন্দ্রের রাজবাড়ি বা ঢিবি ঊনিশ শতকের শেষভাগ পর্যন্ত মাটির নিচে চাপা পড়ে ছিল। স্থানীয় লোকজন মাটিচাপা এই স্থানটিকে রাজবাড়ি ঢিবি হিসেবে চিহ্নিত করত। ১৯১৮ সালের দিকে রাজবাড়ি ঢিবির কাছাকাছি গ্রাম রাজাসনে ড. নলিনীকান্ত ভট্টশালী এক প্রত্নতাত্ত্বিক খননকাজ পরিচালনা করেন। পরবর্তীতে এখানে ১৯৮৮ থেকে ১৯৯৭ পর্যন্ত বিভিন্ন সময়ে প্রত্নতাত্ত্বিক খনন চালানো হয়।  এর ফলে ঢিবির উত্তরাংশে ২৮মিটার * ২৮মিটার পরিমাপের একটি বৌদ্ধমমন্দির ও ২৭টি ভিক্ষু কক্ষ  বিশিষ্ট ৫৫.৬৪ মিটার * ৫৫.৬৪ মিটার বর্গাকৃতি একটি বৌদ্ধবিহারের নিদর্শন উন্মেচিত হয়েছে। এই খননকাজের ফলে আবিষ্কৃত হয় বৌদ্ধদের ধর্ম ও সংস্কৃতির সঙ্গে সম্পৃক্ত কিছু প্রত্নবস্তু ও গুপ্ত রাজবংশের অনুকৃত মুদ্রাস্মারক। এতে সেখানকার বৌদ্ধ মূর্তির পরিচয় পাওয়া যায়। খ্রিস্ট্রীয় সপ্তম শতকে এখানে বৌদ্ধ ধর্ম সভ্যতা সংশ্লিষ্ট একটি কেন্দ্র ছিল বলে বোঝা যায়। হরিশ্চন্দ্র রাজার প্রাসাদ-ঢিবির উৎখননে অনাবৃত হওয়া বিহারটির মধ্যে একাধিক পুনর্নির্মাণ এবং একাধিক মেঝের চিহ্ন লক্ষ করা যায়। বিহারের স্থাপত্যশৈলীতে চারটি স্তর অনুধাবনযোগ্য। চার স্তরের নির্মাণ কাঠামো পাওয়া যাওয়ায় বোঝা যায়, লম্বা সময় ধরেই এটি ব্যবহৃত হয়েছিল। খননকাজের সময় বিহারের ওপরের স্তর থেকে খ্রিস্টীয় সপ্তম-অষ্টম শতকের স্বর্ণ ও রৌপ্য মুদ্রা এবং খ্রিস্টীয় অষ্টম-নবম শতকের ব্রোঞ্জ নির্মিত ধ্যানী বুদ্ধ ও তান্ত্রিক মূর্তি আবিষ্কৃত হয়েছে। এখানে প্রাপ্ত অনেক ব্রোঞ্জ নির্মিত মূর্তি দেখে বোঝা গেছে যে, মহাযানী বৌদ্ধ মতাদর্শের একটি কেন্দ্র ছিল এটি। এছাড়াও এখানে নানা ধরনের নিদর্শন পাওয়া গেছে। ধূতি পরিহিত, কিরিট মুকুট, চুড়ি, হার, কোমরবন্ধ ও বাজুবন্ধ সজ্জিত লোকেশ্বর-বিষ্ণু মূর্তি, পদ্মপানি, ধ্যানী বুদ্ধ, অবলোকিতেশ্বর ও প্রজ্ঞা পারমিতা প্রভৃতি ভাস্কর্য নিদর্শন এখান থেকে পাওয়া গেছে। শিল্পশৈলী বিবেচনায় এসব প্রত্নবস্তু খ্রিষ্টীয় সপ্তম থেকে অষ্টম শতকের নিদর্শন বলে বিশেষজ্ঞদের অনুমান।

Sunday, June 17, 2018

প্রেমিক VS স্বামী



আমার মোজায় একটু গন্ধ হলেও তুমি সহ্য করতে পারতে না।  এখন তোমার হাজব্যান্ড পাঁচ মিনিটে তিনটি সিগারেট খায়; সেটি কিভাবে সহ্য কর?
কোন কথা নাই,  বুঝলাম ফোনের ওপাশে কাঁদছে। কাঁদুক, একটা বর্বর আনন্দ লাগে।  

আসলে প্রেমিকের অনেক দোষ থাকে। ওদিকে সদ্য পরিচয় হওয়া মানুষকে বেলের সরবত কিংবা ধোয়া তুলসির পাতাই মনে হয়। প্রেমিকের থাকে মনের মত গড়ে নেওয়ার আনন্দ; অনেকটা সভ্যতার সূচনালগ্ন থেকে যাত্রা শুরু করার মত আর স্বামীর থাকে অন্য বাসনা;  বার ঘাটের জল খেয়ে, সবাই ব্যস্ত হয় যাওয়ার নিঃসঙ্গতা ঘোচানোর জন্য একজন সেবাদাসী খোঁজে সে।  স্বামীও হয়তো তার প্রেমিকা হারিয়েছে তাই অনেক কিছু ছাড় দেয় সে। আর এটাই শিক্ষিত কিছু মেয়ের কাছে স্বাধীনতা মনে হয়। প্রেমিকের ছোট ছোট বিধিনিষেধ তার কাছে জঞ্জাল, আপদ মনে হত তার;  তাই এ বিচ্ছেদ।  স্বামী ছাড় দিতে দিতে তার গোয়াটাও ছাড় দেয় অন্যদিকে প্রেমিক কিছুই ছাড় দেয় না, তার লক্ষ্য মাটির প্রতিমার মত প্রেমিকাকে নিজ হাতে গড়ে নেওয়া কিন্তু তা অনেক ক্ষেত্রে হয়ে ওঠে না।  ফলফল স্বেচ্ছাচারী প্রেমিকের হাত হতে মুক্ত হয়ে অচেনা মানুষের হাত ধরে প্রেমিকা। তবে পরে পস্তায়।  ফোনের ওপাশে নিঃশব্দ কান্নায় বান বয়ে যায় আর প্রেমিকের দগদগে ঘাঁ ততদিনে সেরে ওঠেছে। ও কান্নায় কিছুই হয় না।  কেউ হয়তো তাকে বুঝিয়েছে, দ্যাখ,  যে প্রেমিকা এতো দিনের সম্পর্ক ভেঙ্গে গেছে তার জন্য কিসের মায়া?  কত সময়ের বিনিয়োগ, কত আবেগের স্রোতধারা, কত অর্থের খেলা হয়েছে, সবকিছুর যোগফল যে শূন্য করে চলে গেছে তার প্রতি কি আর মায়া? তুই আবার প্রেম কর, দেখবি নতুনের প্রতি সেই একই আবেগ আসবে। হ্যা তাইই হয়।
নতুনের প্রতি আবার মুকুলিত হয় তার ফাগুন, সে দেখে তাইতো অনুভুতি সব এক তো!
এভাবে পুকুরের জলের স্বাদ ভুলতে সে নেয় নদীর স্বাদ, পরে আর পুকুর ভালোলাগে না।  তবে হ্যা নদী খুজে পাওয়ার আগে যে বিরহটা থাকে সেটা হয় স্বর্ণপ্রসবকারী; যত কবিতা, ছন্দ, দুঃখের সৃষ্টিশীলতা তখন বের হয়ে আসে। যা সুখে থাকতে কখনো আসেনি, আসে না, আসবে না। তাই ধন্যবাদ সব ফিরিয়ে দেওয়াকে, সব বিরহকে; ওটা মুক্তোর মতো মূল্যবান সব সৃষ্টিশীলতার জনক।  

Sunday, May 13, 2018

জুডো কাতার প্রকারভেদ

Style is the man himself.
                  - BUFFON

জুডো কাতাকে দুভাগে ভাগ করা যায়ঃ
১) কোডকানে উদ্ভূত কাতা (Kodokan Pattern)
২) কোডকানের বাহিরে উদ্ভূত কাতা (Non Kodokan Kata)


১) কোডকানে উদ্ভূত কাতা (Kodokan Pattern)
            কোডকানে ঐতিহ্যগতভাবে ৯টি কাতা চর্চা করা হয় যাদের চারটি ভাগে ভাগ করা যায়
Free Excercise:
        ক) Nage no Kata (Forms of Throwing)
        খ) Katame no Kata (Forms of Grapping)

Combat:
       গ) Kime-no Kata (Classic Forms of Self-Defense)
       ঘ) Goshin-justu (no Kata) (Modern Forms of Self-Defense)
       ঙ) Goshin-ho (no Kata) (Modern Forms of  Woman's Self-Defense)

Physical Education:
        চ) Seiryoku Zen'yo Kokumin Taiiku (no Kata)  (Forms of National Physical Education)
        ছ) Ju no Kata ( Forms of Flexibility)

Theory:
       জ) Itsutsu no Kata (Forms of Five)
       ঝ) Koshiki no Kata ( Forms of Antiquity)

২) কোডকানের বাহিরে উদ্ভূত কাতা (Non Kodokan Kata)
              কোডকানের কিছু অনুসারী কোডকানের বাইরে কোন উদ্ভূত কোন কাতার অস্তিত্বই স্বীকার করেন না এবং করলেও মনে করেন সেগুলো ভুল তাই প্রাক্টিস না করাই ভালো। এই ধরনের চিন্তা নিশ্চিতভাবে ক্ষতিকর । সকল জুডোকার বোঝা উচিত কোডকানের কাতাগুলো ঐতিহ্যগতভাবে অসাধারন কার্যকরী ও কালের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ কিন্তু সেগুলোই একমাত্র কাতা নয়। তারা বেশী পরিচিত এবং ঐতিহ্যের কারনে বেশী সম্মান পেয়ে থাকে কিন্তু অন্যগুলোও যথাযথ মর্যাদার দাবিদার।

জুডোর মূলনীতি মেনে কোডকানের বাইরে প্রচুর কাতা জন্মলাভ করেছে; যাকে কাতার ব্যাক্তিগত সংস্করণ বলা যেতে পারে। এগুলো অভিজ্ঞ জুড়ো প্রশিক্ষকদের দ্বারা সৃষ্টি হয়েছে যার মধ্যে অনেকে কোডকানের শিক্ষার্থী বা প্রশিক্ষক ছিলেন। যেহেতু এগুলো কার্যকরী এবং অথর্বহ সেহেতু তা অবশ্যই চর্চা ও  সংরক্ষক যোগ্য।এসব কাতার মধ্যে  সবচেয়ে ভালো উদাহরণ হচ্ছে Nage Ura no Kata (Forms of Counterthrowing) যা কোডকানের প্রখ্যাত জুডো প্রশিক্ষক Kyuzo Mifune (10th Dan) এর দ্বারা সৃষ্ট। এছাড়াও আরো অনেক Go-no-Sen no Kata রয়েছে যা জুডোকাদের চর্চা করা উচিত।

সকল জুডোকার খেয়াল রাখা ভালো যে ধ্রুপদী জুডো ও জুজুৎসুর হাজার হাজার কাতা রয়েছে।যাকে একেক জনের হাতের লেখার সাথে তুলনা করা যায় যেখানে ভুল কিংবা সঠিক কোন কথা নয় সবগুলোই নিজস্ব স্টাইল বা ধারা। কাতা ব্যাক্তির ব্যক্তিত্ব, অন্তর্নিহিত ভাব,  ইচ্ছা, ধারনক্ষমতা, মতামতের প্রকাশ; অনেকটা যত মত তত পথ কিংবা নানা মুনির নানা মতের মত।  

Bibliography:

Otaki, T., & Draeger, D. F. (1983). Judo: Formal techniques: A complete guide to Kodokan randori no kata. Shinagawa-ku, Japan: Tuttle Publishing. pp. 32-34.