অংগে অংগ মিশাইয়া কখনো গাইয়াছি গান কখনো বা ভাসিয়াছি জলে। তাহার সাথে বদ্ধ ঘরে অভিসার! সবাই জানিত কিন্তু কেউ বাধা দেয় নাই। সুন্দরীর সাথে দেখা না হইলেই কেমন যেন বিশ্রী বিশ্রী লাগিত। তবে হ্যা, কারো সাথেই সুদীর্ঘ সম্পর্ক থাকেনি, সবাই আমাকে ছ্যাকা দিয়া পালাইয়াছে। আমিও কম যাই নাই, একজন পালানোর সাথে সাথে অন্য জনকে ঘরে তুলিয়াছি।
তাহার অংগের সুগন্ধ আমার নেশা লাগাইয়াছে, তাই প্রথমেই শাড়ীর উপর দিয়া সুবাস লইয়া ভাবিয়া দেখিতাম ঘরে তুলিব কি না, সুবাস মন জুডাইলে তারপরেই সব খুলিয়া বাসরে প্রবেশ করিতাম।
বাবা বলিয়াছিল, বাইরে থেকে আসিয়া যে যতক্ষন হস্তপদ স্পর্শ না করিবে ততক্ষন কিছু মুখে তুলবি না। তাহার ভিতরকার অন্তর্বাস খুলিয়া তাহার সাথে অলিম্পিক ব্যাটারি লাগাইয়া ছোটবেলায় গাড়ী বানাইয়াছি, সে বাধা দেয় নাই। আর এক মেরিল নামে এক অভিসারিকা ছিল যার পাঁচটি ব্যাবহৃত শাড়ী দিলে নতুন একখান পাওয়া যাইত। ক্লাস টেনে একবার জৈব রসায়নে তাহার উৎপাদন প্রক্রিয়া মনে না রাখিতে পারিয়া স্যারের পাখার বাড়ি খাইয়াছিলাম। এর পরে আর তাহাকে ভুলি নাই। তাইতো গান গাই,
"
ভুলি কেমনে আজো যে মনে
বেদনা-সনে রহিল আঁকা।
আজ সজনী দিন রজনী
সে বিনে গনি সকলি ফাঁকা।।"
No comments:
Post a Comment