রাঁধা আসলে কে ছিল? এত কাব্য কবিতা পদাবলী এই সুন্দরী কে নিয়ে! দুনিয়ায় যেন রাঁধা ছাড়া রূপ নাই! যেমন নাই কানু ছাড়া গান। কে ছিল এই সর্বাঙ্গসুন্দরী? কৈ পাব তারে? দেখে একবার মন জুড়াইতাম। নাকি রূপ উন্মত্তের কাছে তার প্রিয়তমাই রাঁধা? আর মুগ্ধা অভিসারিণীরর কাছে তার নাগরই চিকন কালা। হতেও পারে কারন লৌকিকভাবে বর্ননা করলে ধরা পড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে কিন্তু একটা common নামে প্রকাশ করলে দোষও হয় না অথচ যা খুশি বলা যায়, প্রশংসা করা যায়।
তাইতো প্রেমিক প্রেমিকা পরস্পরের কাছে "আমি কৃষ্ণ তুমি রাঁধা।"
অভিসারক অতি চালাক, ধরা পড়ার ভয়ে সে ভিন্নরূপ ধারন করে সংকেত করে আর অভিসারিকা মিলনের আশায় কখনো কলসি নিয়ে কখনো নিশারাতে সবাই কে ফাঁকি দিয়ে ঘরের বাহির হয়।
নেশা যখন লেগেছে ভ্রমর ফুলে বসবেই, সমাজ তা কখনো ঠেকাতে পারবে না, পারেও নি। তাইতো রাঁধা রূপে নাগরী আর কালা রূপে নাগর বিরাজ করে।
তাইতো বলি, রাঁধা রূপী নেশা, তুমি চক্ষে এসে অন্ধ হই বক্ষে এস নিন্দে হোক, আকুল হৃদয় ঠান্ডা হোক।
তাইতো প্রেমিক প্রেমিকা পরস্পরের কাছে "আমি কৃষ্ণ তুমি রাঁধা।"
অভিসারক অতি চালাক, ধরা পড়ার ভয়ে সে ভিন্নরূপ ধারন করে সংকেত করে আর অভিসারিকা মিলনের আশায় কখনো কলসি নিয়ে কখনো নিশারাতে সবাই কে ফাঁকি দিয়ে ঘরের বাহির হয়।
নেশা যখন লেগেছে ভ্রমর ফুলে বসবেই, সমাজ তা কখনো ঠেকাতে পারবে না, পারেও নি। তাইতো রাঁধা রূপে নাগরী আর কালা রূপে নাগর বিরাজ করে।
তাইতো বলি, রাঁধা রূপী নেশা, তুমি চক্ষে এসে অন্ধ হই বক্ষে এস নিন্দে হোক, আকুল হৃদয় ঠান্ডা হোক।
No comments:
Post a Comment