Wednesday, March 28, 2018

আমিও অটল তুমিও অটল
তাইতো মাঝে ধরলো ফাটল
মেয়ে মানুষ কোন ভাবে যদি একটু ভালো পজিশনে যায় তাহলে সে তার নিন্মমর্যাদার মানুষকে বাল বলেও গন্য করে না, তা সে ছেলে হোক আর মেয়ে হোক।
Time, tide and girls wait for none.
সাবলেট থেকে মেয়েটি বাসার বউ হয়ে গেল। 
হাউ রোমান্টিক!
মেধা এবং ব্যাধি দুটোই সংক্রামক তাই সঙ্গী এবং বন্ধু বাছাই অবশ্যই গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার।
নেশার মন অনেকটা এয়ারফোনের মতো অল্প কারনেই প্যাঁচ লেগে যায়।
একপাক্ষিক সম্পর্কগুলো মধুর ও পবিত্র হয়। অনেকটা সমুদ্রমন্থনে উদ্ভুত বিষ মহাদেবকে দিয়ে অমৃত পান করার মতো। এতে কোন চাওয়া পাওনা নেই, নেই মন কশাকশি, শুধু অদ্ভুত এক ধরনের ভালোলাগা গুনোত্তর ধারায় জ্যামিতিক ভাবে কেবল বাড়তেই থাকে, বাড়তেই থাকে। অন্যদিকে উভয়পাক্ষিক ভালোবাসাগুলো যেন চন্দ্র তিথি, কখনো শুক্লপক্ষ কখনো কৃষ্ণপক্ষ। তারপরও বেঁচে থাকুক ভালো লাগাগুলো, হাসিতে থাকুক প্রিয়মুখ।
নেশা! তোমার সাথে আমার একদম অন্তরের মিল। 
যেমন? 
তুমি যে কালারের ড্রেস পর আমি আশ্চার্যজনকভাবে সেই কালারের আন্ডারওয়ার পরে ফেলি!
হুড় তোলা রিক্সা আর বাইক দুটোই সেক্সি বাহন।
পিংক অশ্লীল কালার, রেড হচ্ছে উত্তেজক কালার আর ব্লাক হচ্ছে এরিস্টক্রেকিট কালার।
মেয়েদের ইনবক্স অনেকটা কারওয়ান বাজার কাচাঁবাজারের মতো, ঢুকলে বোঝা যায় রাত দুপুর কিংবা দিন দুপুরে কত ট্রাকওয়ালা পাইকারি সেলার, বাইকওয়ালা বুয়েটিয়ান, সানগ্লাসওয়ালা ফাফর দালাল, টিশার্টওয়ালা ভার্সিটিয়ান সহ ভুড়িওয়ালা, সিক্সপ্যাকধারী কত লোকের আনাগোনা।
বুঝবে! যে দিন তোমার শহরে আমি থাকবো না।
ঢাকার রাস্তাঃ ট্রাফিক জ্যামের রোল মডেল।
:- কথা রাখেনি লায়লা নাঈম, বলেছিল সব কিছু খুলে দেখাবে কিন্তু দেখায় নি। 
:- কেন? 
:- আমার সাইজ দেখে তার পছন্দ হয়নি। (CGPA এর সাইজ।)
তুমি আমার এমনি একজন
যারে একজনম ধরে থাপড়াইলেও ভরবে না মন।
কুকুরের পেটে ঘি হজম হতে পারে কিন্তু মেয়েদের পেটে কথা হজম হয় না; নিজের পরকীয়ার খবর পর্যন্ত স্বামীর কাছে বলতে না পারলে এরা সুখ পায় না।

২৬শে মার্চ

হটাত করে চোখ গেলো আকাশে, গাছের উপরে কালো কাক উড়ছে। এই মাঝ রাতে কাকের দল কেন? গাঁ শিউরে উঠল! চারপাশে কেউ নেই! আমি একা! ভয় আমি পাই না কিন্তু এই একটা দিনে ভয় পাই; আত্মাগুলো ফিরে এলো কি? কালো বিড়াল! Oh my God! সত্যি ভয় পাচ্ছি! দে দৌড়! এক নিশ্বাসে জঙ্গলের মতো জায়গাটা থেকে রুমে। 
একটু আগে গান শুনে এলাম "এক নদী রক্তের বিনিময়ে........" সত্যি আজ আত্মাগুলো যদি ফিরে আসে! বিভৎস চেহারা নিয়ে! ভীতু হয়ে উঠছি কেন আমি? জানি না। এমন তো হয়নি আগে! 
হলের ভিতরের গনকবরের পাশে ক্রিকেট খেলেছি, ফোনেও কথা বলেছি কিন্তু আজ যে ২৬শে মার্চ। কালো জমাট বাঁধা রক্তের মাঝে মাঝে হয়তো সেদিন আমিও ছিলাম! শুনেছি কাক নাকি পূর্বপুরুষের প্রতীক। তাই এই কাকের দল উড়ছে শব্দ ছাড়া। কি নিঃশব্দ! ডানা ঝাপটানোর আওয়াজ পর্যন্ত নেই! আয় তোরা সখা চুপিচুপি! কেউ জানবেও না। শুধু আমি আর তোরা! ২৬শে মাচ! রক্তের শোধ নে!
দূর! ফ্যানটা এমন আওয়াজ করে ঘুরছে কেন? সেদিন কি এমন ঘুরছিল? যে দিন ওরা আমাকে ধরে নিয়ে গিয়েছিল? কারন আমি বাঙালী! তারপর হাত বেধে উল্টো করে টেনে নিয়েছিল আমায় আর মেরেছিল খুঁচিয়ে! ভুলি নাই! মুক্ত আমি আমি হয়েছি। আমার নামের পাশে আজ লেখা "বাংলাদেশী"। আমি স্বাধীন! বুকের রক্তে কেনা আমার স্বাধীনতা।
যোগাযোগ না থাকলে বন্ধুত্ব হাওয়াই মিঠাই হয়ে উড়ে চলে যায়।
বন্ধুত্ব আসলে টিস্যু পেপারের মতো, থাকলে বাল বলেও গন্য করি না কিন্তু যে মুহূর্তে ছেড়ে চলে যায় ঠিক তখন থেকেই তাকে মিস করতে শুরু করি।

নিঃসঙ্গ !

শহরে আসলে সবাই নিঃসঙ্গ, চাঁদটাও; তার পাশে কোন তারা নেই। তারা গোনার খেলাও নেই। ঠিক মাঝরাতে কোন তারাটা কোথায় ওঠে সবই আমার জানা ছিল। আর এখন! ভুলেই গিয়েছি কালপুরুষ, সপ্তর্ষি, লুব্ধক, অগস্ত্য, স্বাতী, চিত্রা, রোহিণী, জ্যেষ্ঠা, মিথুন, মৎসমুখ, আর্দ্রা, আধারা, অভিজিৎ, বিষ্ণুতারা, শ্রাবনা, প্রভাস, বিজয় এর জ্যামিতিক চিত্র, মাঝেরাতে যা ফুটে উঠত আকাশের কোন এক কোনে আর আমার কিশোর মন ঠিকই খুঁজে বের করত তাদের। কতই না গলা মিলিয়েছি "রাতেরও আকাশে নিশ্চুপ স্বাক্ষী দূরের ঐ ধ্রুবতারা......কতটা বেসেছি ভালো......" আজ আমার সে চাঁদ সঙ্গীহীন। একটাবার যদি এ শহরের সব বাতি নিভিয়ে দেখতে পেতাম সেই কিশোর বেলার তারা ঝিকিমিকি আকাশ, নিকষকালো অন্ধকার। গ্রামে আমার ছোট্ট উঠানে দাড়িয়ে আমি, কিশোর আমি, উপরে সে আকাশ। কিন্তু আজ সব ভাঙছে, ভাঙুক। না ভাঙলে গড়বো কি করে? এ তারা এ চাঁদই হোক না সকল স্বাক্ষী।
ভেজিটেরিয়ান বয়ফ্রেন্ড!
তোমার ওড়না ছাড়া বুক
আমার মনেতে অসুখ
হাজার মানুষের সাথে পরিচয়, শেষ পর্যন্ত যোগাযোগ থাকবে সর্বোচচ একজনের সাথে আর সব নতুন মানুষে চারপাশ ভরবে তাই কে কি ভাবলো তাতে কি আসে যায়? যা ভালোবাসি তাই কর না রে মন।
সুখ অসুখের প্যাটার্নই বদলে দেয়।
তোমরা বল ভুড়ি আমি বলি "Power House" যেখানে ইউরেনিয়াম সঞ্চিত করছি; ফিশন শুরু হলে কি অবস্থা হবে চিন্তা কর?
অনিশ্চিত বিষয়ে তুমি এতো সুনিশ্চিত হও কিভাবে? আমি তো ঘুরে দেখি একেক মানুষ একেক কথা কয়।
সবচেয়ে এলোমেলো ছেলেটি সবচেয়ে মেধাবী, পরিপাটি, সুন্দরী মেয়েটিকে কিভাবে পটিয়ে নিয়ে যায় চারপাশের মানুষ টেরই পায় না।

Thursday, March 15, 2018

লিখতে চাইলাম ''You are beautiful.''
Auto spelling এ হয়ে গেল ''You are boobiful!''

Tuesday, March 13, 2018

টপলিস্টের মানুষ এক সময় ব্লকলিস্টে যাবে; ব্লকলিস্টের মানুষ এক সময় হাওয়া হয়ে যাবে। হঠাত করে কিছু মানুষ উড়ে এসে একদম সব কিছু জুড়ে বসবে। এটাই নিয়ম।
ইনইরেজেবল লিপিস্টিক! যতই চুমু খাও লিপিস্টিক আর উঠবে না 
:- দাদা! আজকাল শুধু মুভিই দেখেন পড়াশোনা করেন না?
:- না রে! জোসেফ উড ক্রুচ তার "দি মর্ডান টেম্পার" গ্রন্থে কি বলেছেন জানিস? "যত বেশী জ্ঞান বাড়ে তত বেশী দুঃখও বাড়ে। জ্ঞান বাড়িয়ে তুমি দুঃখই বাড়াও।"
:- তা বুঝলাম। কিন্তু জীবন তো আর মেলোড্রামা নয়, It's a tragedy!
:- যা ব্যাটা! তোর হারেম আর ইমারতের লোভ আমাকে দেখাস নে। ফোট! মুভি দেখতে দে।
:- আসলে মুভির প্রতি আপনার প্রেম ভিক্টোরিয়ান যুগের প্রেমের মতোই অন্ধ। 
:- হ্যা। আর প্রেমের স্বাদ যে পায়নি, জীবন তার কাছে তার শ্রেষ্ঠ ঐশ্বর্য উদঘাটিত করেনি। সে হতভাগা জীবনকে পেয়েও জীবন থেকে বঞ্চিত। "প্রেম সেতো আগুনের শিখা,
অন্তরেতে চির আনির্বাণ,
অবসন্ন নয় কভু তাহা,
নহে কভু রুগ্ন, পরিম্লান।"
:- উম!
:- এখন যা ভাগ! LED পর্দায় মিয়া খলিফা অপেক্ষা করছে।
:- দাদা! "এই সব নারীই নরকস্য দ্বারী, এরাই মানুষের সর্বপ্রকার পতনের মূল।"
:- ভাগলি ?
:- -#@#$%&*
(মোতাহের হোসেন চৌধুরী শুনলে নিশ্চিত আমাদের দুটোকেই ধাওয়াতেন।)

ঘাড়ত্যাড়া বয়ফ্রেন্ড

একজন ঘাড়ত্যাড়া গুন্ডা মার্কা বয়ফ্রেন্ড শুধু বয়ফ্রন্ডই নয় এক একজন পারফেক্ট বডিগার্ডও বটে। ঢাকা শহরে চলতে গেলে সাথে একজন ছেলে একজন সুন্দরী অসুন্দরী যুবতী বৃদ্ধা সকলেই দরকার। সাথে একজন ছেলে, তবে বোকাচোদা আতেল মার্কা নয়, একটু শন্ডা মার্কা হলে চারপাশের মানুষ উত্যক্ত করার আগে দুবার ভাবে। কেউ উত্যক্ত করলে সাথে সাথে reaction করলে উত্যক্তকারী ঘাবড়ে যায়। সোসাল সাইন্স ফ্যাকাল্টির ছাত্র হয়েও কার্জন হলের ছেলেদের ঝাড়ি মেরে সরি বলিয়েছি, শহীদুল্লা হলের পুকুড়পাড়ে ঐ হলের ছেলেদেরই ভয় ধরিয়ে দিয়েছি আওয়াজ তুলে। উত্যক্ত করলেই আওয়াজ তুললে কাউকে না কাউকে সাহায্য করার জন্য পাওয়া যায়ই। এ ক্ষেত্রে আত্মরক্ষামূলক মার্শাল আর্ট বড় ভূমিকা রাখতে পারে। এটা শত্রুর মুখোমুখি হওয়ার বা প্রতিবাদ করার সাহস বাড়িয়ে দেয়। আমার সেন্সি Shamsher Alam বলেন ( হুবহু মনে নেই তবে যেটুকু মনে আছে নিজের ভাষায় বলছি) "তুমি তো আর সব জায়গায় বন্দুক বা অস্ত্র নিয়ে যেতে পারবে না কিন্তু একজন মার্শাল আর্টিস্টের হাত পা ই এক একটা weapon."
চারপাশে যে সব ইভটিজিং, রেপ এর খবর শুনি তাতে আমার বোন থাকলে তার সিকিউরিটি নিয়েই দুশ্চিন্তায় পড়ে যেতাম, আর প্রেমিকার সুরক্ষা তো বটেই। মেয়েদের জন্য আমাদের সোসাইটি বড়ই বিপদজনক আজকাল। হাতের মুঠোয় পর্ন, যেখানে নির্যাতনে আর্গাজমের আওয়াজ, তা নারীকে উত্যক্ত করতে উঠতি কিশোর বা যুবকদের অনুপ্রাণিত করে, কোন সন্দেহ নাই। আজকাল ছেলেরা ethics শিখছে ফিল্ম বা সোসাল মিডিয়া থেকে। যার ফলাফল এই বিকৃত আচারন ।
আজ ৭ই মার্চ, ফেসবুকের নিউজফিডে যেসব ঘটনা দেখলাম, সত্যি দুঃখজনক। শংকিত মানবতা! পুরুষ হিসেবে সত্যি আমি দুঃখিত।
পুরানো ভৃত্য আর পুরানো কুকুর পায়ের আওয়াজ পেলেই ছুটে আসে।
:- আমার বাড়ি টিভি থাকা সত্ত্বেও তোমার বাড়ির পাশের চায়ের দোকানে খেলা দেখতে আসি, এর মানে তুমি বোঝ?
:- বুঝবো না কেন; তোমাদের ডিস লাইনে এই চ্যানেল নাই।
প্রাক্তন (Dear Ex) আর যাই বলুক না বলুক অন্তত একটা সত্যি কথা বলে, "তুমি আমার থেকে ভালো ছেলে/মেয়ে পাবে।
প্রকৃত হিজড়া তো তারাই যারা বয়ফ্রেন্ড/গার্লফ্রেন্ডের কাছে ফেসবুক পাসওয়ার্ড চায়।
এক একবার বাড়ি আসি আর কন্ঠস্বরে এক এক এলাকার টান নিয়ে আসি; কখনো নোয়াখালীর, কখনো ময়মনসিংহের, কখনো বরিশালের, কখনো নীলফামারীর, কখনো পাবনা বা রাজশাহীর কিংবা সিলেটের। আর ভিনগায়ের মানুষ সে সুর শুনে ভাবে আমি ঐ সুদূর থেকে এসেছি কি না?
নারীর সৌন্দর্য টিপ আর পুকুরের সৌন্দর্য লাইলনটিকা মাছ।
"Speed Cheers but Tears"
- উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা কেন্দ্র
মনের মানুষ না হইলে 
মনের কথা কইও না। 
কথা কইও না, প্রান স্বজনী। 
মনের মানুষ না পাইলে
প্রানের কথা কইও না। 
আবার অসৎ এরই এমন ধারা
চোরের নাউ সাউধের নিশানা
মুখের কথায় সব সেরে যায়
কাজে কিছুই না
তুমি শিমুল ফুলের রঙ দেখিয়া
ঝাম্প দিও না
মনের মানুষ না পাইলে
মনের মানুষ না হইলে
তোমার মনের কথা কইও না।
জন্মনিয়ন্ত্রণ পিল আর কনডম ছাড়া দেশে আর কিছু সেকুলার, ননপলিটিক্যাল নাই।
চুলের সাথে যার সম্পর্ক - সেলুন, 
বালের সাথে যার সম্পর্ক - বেলুন।

"World Bal Solidarity Organization"

অকালে কত বাল Trimar এর নিচে পড়ে কাটা যায়, কত বাল দুই আঙুলের টানে সমূলে উৎপাটিত হয়, কত বাল বালেবালে গিট্টু লেগে ছিড়ে যায়, কত বাল যত্নের অভাবে কোকড়া হয়ে যায়। এসব বালের সংরক্ষণের জন্য ভাবছি একটা আন্তর্জাতিক বালবাদী সংগঠন "World Bal Solidarity Organization" প্রতিষ্ঠা করবো। এর সদস্যরা "Bal Warrior" নামে পরিচিত হবে। 
বাল কর্তন বা বিভাজন ফিশন বিক্রিয়া কি না সে বিষয়ে গবেষণায় CERN (The European Organization for Nuclear Research) কে আর্থায়ন করবে এ সংস্থা। বাল থেকে উদ্ভূত বর্জ পদার্থে "Dirty Dozen" কেমিকেল উপস্থিত আছে কি না এটি সেটা নিয়েও গবেষনা করবে। অবশ্য মনে হয় না ঐ কেমিকেল এতে আছে, থাকলে Greenpeace এতো দিনে আন্দোলন করে বলত " যেখানে সেখানে বাল নিক্ষেপ নয়।"
ভবিষ্যতে এ সংস্থার মাধ্যমে UNBDP (United Nations Bal Development Programmes) বিশ্বব্যাপী বাল উন্নয়ন কর্মসূচী চালু করবে। আশা করা যায় আমাদের সরকারও ECNEC এর বৈঠকের মাধ্যমে এ প্রকল্পে আর্থ ছাড় দেবে।
কেমিস্টদের বালের প্রসাধনী উদ্ভাবনে প্রণেদনা দেওয়াও হবে এর অন্যতম কাজ।
দূর! এতো কিছু ভাবতে ভাবতে ব্রেনে গ্লুকোজের অভাব দেখা দিয়েছে, যাই নেশার কাছ থেকে দুটো চুমু খেয়ে আসি।

Friday, March 2, 2018

"অভিমানে কেটে গেলো  কতটা কাল ভরা নদী হয়ে গেলো শুষ্কবালু চর।"

#অভার্জিনদের প্রবেশ নিষেধ। :P

ফাল্গুনি পূর্ণিমা

চাঁদের বুড়ি সুতো কাটে
মনটা তোমার পানে ছুটে

চন্দ্রসূর্য স্বাক্ষী রেখে প্রেম করা বাদ দাও, খেয়ে ছেড়ে দিবে। কাজী কাজিন মুরব্বী স্বাক্ষী রেখে কাবিনটা করে ফেল অন্তত পরে দেন মোহরটা পাবে। 

একদম "ষ" এর মতো দেশী! 

"I love you" একটি ফালতু এবং স্বার্থযুক্ত কথা।  "ভালোবাসি" কথাটি মুখে বলতে হয় না তা আচারনেই প্রকাশ পায়। 

মনখারাপের বিকেল

মানুষ  সুখগুলো chain reaction এর মতো চারপাশে ছড়িয়ে দেয় আর দুঃখগুলো ঝিনুকের মতো লুকিয়ে রাখে । বেদনার কথা কেউ বলতেই চায় না, একদম নিজস্ব সম্পদের মতো লুকিয়ে রাখে।  হয়তো  মাঝরাতের দুঃস্বপ্নে ঘুম ভেংগে দুফোটা চোখের জল ছড়িয়ে আবার শুকিয়ে যায় আজান্তে।  যে ছেলেটা বউকে  নিয়ে লুতুপুতু ছবি দেয় সেও হয়তো নির্জন সন্ধ্যায় অফিস থেকে ফেরার পথে কার্জন হলে জুটি দেখে ভাবে সেও তো একদিন আমাকে বলেছিল "ভুলে যাবে না তো?" আজ সেই ভুলে গেছে। এখন তার শরীর দিয়ে পরপুরুষের গন্ধ বেরয়।  সময় যায় শরীরের ক্ষতের মতো মনের ক্ষতও শুকিয়ে যায় কিন্তু স্মৃতি  পূর্ণিমার  চাঁদের মতো উদয় হয়ে আলোকিত করে দেখিয়ে যায় আস্তরিত ধূলির নিচে কত দগদগে সে ঘাঁ।  বেঁচে থাকার তাগিদে এক নেশা ভুলতে বড় কোন দ্বারস্থ হই আমরা। মন্তু মিয়ার মতো টুনি কথাও ভুলে যাই পথ পরিক্রমায়।তবু মাঝে মাঝে যে স্নায়ুর কোথাও গান বেজে ওঠে "আশা ছিল মনে মনে ঘর বান্ধিবো তোমার সনে...... " কিন্তু  সে আর সম্ভব কই?  শুধু বৃষ্টিস্নাত চুম্বন স্মৃতিই জেগে ওঠে মস্তিষ্কের  থ্যালামাসে। 

Thursday, March 1, 2018

কোপাও তোমার নিজের স্টাইলে

এক দর্শন আর এক দর্শনকে পুরো  ধর্ষণ করে ছেড়ে দেয়। আস্তিক্যবাদ নাস্তিক্যবাদকে কুপিয়ে অর্গাজম স্তরে নিয়ে যায়। সাম্রাজ্যবাদ নিজেকে Racehorse ভেবে কমুউনিজমকে Cart Horse বলে উপহাস করে। দুঃখবাদ ভোগবাদের নাম উচ্চারণ করতেও লজ্জা পায়। তাই মনে হয় আইনস্টাইন বেঁচে থাকলে আজ নিউটনের সূত্রকে  পরিবর্তন করে লিখতেন "প্রত্যেক দর্শনের একটি বিপরীত দর্শন রয়েছে।" তাই no care, just কোপাও তোমার নিজের স্টাইলে।